বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার গোলাম মোস্তফা বাটুল স্মৃতি পদক অনুষ্ঠানে প্রিন্ট ভার্সন ক্যাটাগরিতে সেরা রিপোর্টার হিসেবে পদক প্রাপ্ত হন চৌকস সাংবাদিক আহসান হাবিব মিলন.চীফ রিপোর্টার হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম মুখপত্র দৈনিক দাবানলে এবং জাতীয় দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা’র রংপুর ব্যুরো হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।অনন্য প্রতিভার অধিকারী আহসান হাবিব মিলন ভাওয়াইয়ার সুরে ভরা বাহের দেশখ্যাত রংপুরের বাবুখাঁ এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা মোজাহারুল ইসলাম এর প্রথম পুত্র তিনি। তীক্ষ্মবুদ্ধির প্রতিচ্ছবি হিসেবে লেখনিতে উঠে আসে সমাজের মুখোশ উন্মোচন করে স্বচ্ছ অনুসন্ধানী চিত্র। তার লেখনীতে অজস্র মুক্তিযোদ্ধার মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের ঘটনা ঠাঁই পেয়েছে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ও বাংলাদেশের ইতিহাসের খাতায়।অর্জন করেছেন মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখনীতে অনেক বড় সফলতার পুরস্কার।দৈনিক দাবানল পত্রিকায় সততা,নিষ্ঠা ও নিরলস পরিশ্রমের অবদান রাখায় বীর মুক্তিযোদ্ধা খন্দকার গোলাম মোস্তফা বাটুল স্মৃতি পদক অর্জন করেছেন সেরা প্রতিবেদক হিসাবে।অসহায় মানুষের দুঃখ,দুর্দশা, গ্রাম-বাংলার জানা অজানা বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরেন তার প্রতিবেদনে। নিজের সততা, ধৈর্য্য আর অসীম সাহসিকতাকে পুঁজি করেই তিনি সাংবাদিকতায় দক্ষতার পরিচয় দিয়ে আসছেন।তার লেখনীতে পাঠকরা জানতে পারে সমাজের নানামুখী সমস্যা। এছাড়াও অনুসন্ধান মূলক অনেক অজানা ঘটনা বেড়িয়ে আসে তার লেখায়।তিনি দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করছেন উত্তরাঞ্চলের সাংবাদিকতার আতুড়ঘর দৈনিক দাবানল পত্রিকায়। এছাড়াও ঢাকার জাতীয় পত্রিকাতেও ফুটে উঠছে দুঃসাহসীক অনেক প্রতিবেদন। তার প্রতিবেদন সমাজ ও জাতীর ব্যাপক উপকারে সারা ফেলেছে।তিনি সত্য ও ন্যায়ের পথে অটুট। সেই জায়গা থেকেই সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে সমাজে সত্যের আলো তুলে ধরেছেন এই দক্ষ সাংবাদিক।মানবিক হিসেবে তিনি অসংখ্য দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন। পথ দেখিয়ে লেখনী ফুটিয়ে তুলে সমাধানের মাধ্যমে হাসি ফোটান অনেক ভুক্তভোগীদের।সাংবাদিকতায় শুধু নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে আলো ছড়িয়ে দেন তরুনদের মাঝে। সাংবাদিকতার পাশাপাশি তিনি সাংবাদিক সমাজের সংগঠনেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।সমাজে সত্য ও স্বচ্ছ চিত্র তুলে ধরতে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিজেকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়াই তার মূল লক্ষ্য ও দৃঢ় প্রত্যয়।
Leave a Reply